Gaudiya Vaishnavism and its Influence on Manipuri Dance
Abstract:
Gaudiya Vaishnavism, a prominent sect within the broader Vaishnavism tradition, originated in the 15th century with the teachings of Chaitanya Mahaprabhu in Bengal, India. This devotional movement has had a profound impact on various aspects of Indian culture, including classical arts and dance forms. One such instance is the influence of Gaudiya Vaishnavism on Manipuri dance, a traditional dance form originating from the northeastern state of Manipur.
This abstract explores the intricate connections between Gaudiya Vaishnavism and Manipuri dance, highlighting the cultural assimilation and transformation of religious ideologies into the realm of performing arts. Gaudiya Vaishnavism’s emphasis on the devotional worship of Lord Krishna and the ecstatic expression of love for the divine has significantly influenced the thematic and stylistic elements of Manipuri dance.
The study delves into the historical context of Manipuri dance and the introduction of Gaudiya Vaishnavism into the region. It investigates how the Vaishnavite philosophy, particularly the Radha-Krishna bhakti tradition, has become an integral part of the thematic content of Manipuri dance compositions. The abstract further explores the symbiotic relationship between the spiritual narratives of Gaudiya Vaishnavism and the artistic expressions embedded in Manipuri dance, creating a harmonious fusion of religion and aesthetics.
Through an analysis of select dance compositions, this abstract examines the portrayal of divine love, devotion, and mystical narratives inspired by Gaudiya Vaishnavism in Manipuri dance performances. Additionally, it discusses the impact of these thematic elements on the choreography, gestures, costumes, and music of Manipuri dance, showcasing the intricate interplay between religious spirituality and artistic expression.
In conclusion, this abstract sheds light on the cultural cross-pollination between Gaudiya Vaishnavism and Manipuri dance, highlighting how the devotional fervor of the former has left an indelible mark on the aesthetic and spiritual dimensions of the latter. The study contributes to a deeper understanding of the rich tapestry of India’s cultural heritage, where religious traditions seamlessly intertwine with the performing arts, creating a unique and vibrant artistic landscape.
মনিপুরী নৃত্যে গৌড়ীয় বৈষ্ণব ধর্ম ও তার প্রভাব
অধ্যাপক ড: সুমিত বসু।
সঙ্গীত ভবন,শান্তিনিকেতন। বিশ্বভারতী ।
মনিপুরের নৃত্য সম্বন্ধে এক গৌরবমন্ডিত এক পৌরাণিক উপকথা শোনা যায়। ‘জনশ্রুতি রয়েছে মহাদেব (হিন্দু পৌরাণিক দেবতা) শ্রীকৃষ্ণ -রাঁধার রাসলীলা দেখার আগ্রহ প্রকাশ করলে, কৃষ্ণ তাকে রাসলীলাস্থলের দ্বার রক্ষক হয়ে এই লীলা উপভোগের অনুমতি দেন। মোহিত মহাদেবকে ফাঁকি দিয়ে, পার্বতী এই লীলা উপভোগ করেন এবং পরবর্তীতে নিজেদের জন্য একটি রাসলীলার আয়োজন করার জন্য মহাদেবের কাছে আবদার করেন। কিন্তু পাওয়া যাচ্ছিলো না উপযুক্ত স্থান। অবশেষে মনিপুর রাজ্য নির্বাচিত হলো। বিভিন্ন দেবতার সাহায্য নিয়ে স্থানটিকে রাসলীলার উপযুক্ত বানানো হলো। এই স্থানে সাতদিন সাতরাত শিব-পার্বতীর রাসলীলা অনুষ্ঠিত হয়। এই অনুষ্ঠানের সঙ্গীত সহযোগী ছিলেন গন্ধর্ব এবং অন্যান্য দেবতারা। রাত্রিবেলার অনুষ্ঠানের জন্য নাগরাজ অনন্তদেব তার মাথার মণি দান করেন। নাগদেবের মণির নামানুসারে এই স্থানের নাম হয় মণিপুর। কথিত আছে, রাসলীলা শেষে দেবতারা মণিপুরকে একটি জনপদের মর্যাদা দেন এবং এই অঞ্চলের প্রথম রাজা হন অনন্তদেব। এই থেকে মণিপুরে নৃত্যগীতের সূচনা হয়’।[1]
মণিপুরী নৃত্যের ইতিহাসে দেখা যায় এই নৃত্য বিশেষ বিশেষ সময় পরিবর্তিত হয়েছে। মণিপুরে প্রাচীন ধর্ম হল সানাময়ী ধর্ম। ১৪১৭ সালে বর্মা রাজা চৌফা খাকুম্বা মনিপুরী রাজাকে একটি বিষ্ণু মূর্তি দিয়েছিলেন। পরে সেই বিষ্ণু মূর্তিরই ক্ষীর ও তুলসী পাতা দিয়ে পুজো শুরু হয় এবং পরবর্তীকালে ১৫০০ শতকে রামানন্দি ধর্ম আসে এবং তারও পরে আসে গৌড়ীয় ধর্ম।
বিজয় পাঞ্চালি মণিপুর-এর একটা প্রাচীন বই যে বইয়ের বিভিন্ন বর্ণনা থেকে আমরা দেখতে পাই ধর্ম কিভাবে গৌড়ীয় নৃত্যের মধ্যে আস্তে আস্তে ঢুকেছে। পঞ্চদশ শতাব্দীতে রামানন্দী ধর্মের আবির্ভাব হয় তার আগে বৈষ্ণব যুগীয় ধর্ম শুরু হয় ১৪৭০ সালে এবং সপ্তদশ শতাব্দীতে গৌড়ীয় বৈষ্ণব ধর্মের শুরু হয়।
গৌড়ীর নৃত্য শব্দ থেকেই আমরা বুঝতে পারি এটি গৌড় অঞ্চলের নাচ এবং গৌড়াঙ্গ মহাপ্রভুর নৃত্য বা নৃত্যধারা।
মহারাজা ভাগ্যচন্দ্রের সময় রাসনৃত্যর জন্ম হয়েছিল সেটা ছিল ১৭৭৯ সাল। ১৭৭৬সালে তৈরী হয়েছিল কাঠের তৈরী গোবিন্দমূর্তি। এই রাসলীলার সাথে সাথে চালি, ভঙ্গি এগুলিও ধীরে ধীরে তৈরী হল।
মহাপ্রভুর চিন্তাধারায় ভাগ্যচন্দ্র রাজাও গোবিন্দের কাছে নিজেকে দাস বানিয়ে রাখতেন। ভাগ্যচন্দ্রের সময় চোলম নামক এক নৃত্যশৈলী তৈরি হয়। এটিকে বলা হয় নটচোলম।
মণিপুরী নৃত্যের দুটি ভাগ আছে। একটি হল বৈষ্ণবযুগের পূর্বের নৃত্যশেলী আরেকটি হল বৈষ্ণবযুগীয় নৃতশৈলী। বৈষ্ণব যুগের পূর্বের নৃত্যশৈলীর মধ্যে অন্যতম হল আদিবাসি নৃত্য ও লাইহারাওবা।
মনে করা হয় এই লাইহারাওবা নৃত্যশৈলীটি পৃথিবী সৃষ্টির সময় থেকেই গড়ে উঠেছিল। লাইহারাওবার পরবর্তী ফল হল রাসনৃত্য। রাধা কৃষ্ণ ও শ্রী চৈতন্যদেবের যে ভাবনা তাই আমরা রাসে পাই। এছাড়াও ভাগবত, চৈতন্যচরিতামৃত, পদকল্পতরু, বৈষ্ণব পদাবলী, এই সমস্ত আমরা রাসনৃত্যের ক্ষেত্রে দেখতে পাই এবং এই ধরনের ভাবনা আমরা লাইহারাওবাতেও প্রত্যক্ষ করি। বৈষ্ণব যুগের আগে তৈরি হয়েছিল মার্শালাট। যদিও একে নৃত্যকলা বলা যায় না। কারণ এই মার্শালাট বা থাংতা হল যুদ্ধবিদ্যা কলা। জন্তু বা শত্রুদের হাত থেকে আত্মরক্ষার জন্য এর জন্ম হয়। এটি শুরু হয় পৃথিবী সৃষ্টির সময় থেকে যা থেংগৌ নামে পরিচিত ছিল। ইহা নয় প্রকারের হয়। পৃথিবী যখন জলময় থেকে স্থলময় হয় তখন দেবতাদেবী যে নৃত্য করেছিলেন সেই নৃত্য গুলিকেই থেংগৌ বলা হয়। এই থেংগৌ থেকেই থাংতার জন্ম হয়। পরবর্তীতে কিভাবে এই যুদ্ধবিদ্যা কলার অঙ্গভঙ্গি গুলিই নৃত্যগুরুরা অসাধারণভাবে রাসের মধ্যে নিয়ে গেছেন, তা আমরা দেখেছি।
ভাগ্যচন্দ্র আসামের প্রাচীন ভাওনা’র রাবনবধ দেখেন এবং সেখানে দেখেন ১০০ জন অংশগ্রহন করেছিল পরবর্তীকালে এই চিন্তাভাবনায় তকে মণিপুরে রাসনৃত্য দল গঠনের দিকে নিয়ে যায়। নটসংকীর্তন এর অন্যতম বিষয় হল ধ্রুমেল। এটি হল সাতটি সম্প্রদায়ের দুজন দুজন করে ১৪জনকে নিয়ে ১৪ টি মাদল ও সঙ্গে নৃত্য এইভাবে একটি দল গঠন করেছিলেন চৈতন্য মহাপ্রভু সেই চিন্তাধারায় তৈরী। মণিপুরে নানা রাগ-রাগিনি তৈরী হয়েছে এবং তার জন্য অনেক বোল তৈরী হয়েছে যা সবই মনিপুরী নৃগুরুদের অবদান।
মণিপুরে চার প্রকার ধ্রুমেল আমরা দেখতে পায় এবং নটচোলম চার একার গরানহাটি, মনহরসাইরেনিটি এবং মন্দারিনী এছাড়াও ঢপ কীর্তনও দেখা যায়। নরত্তম দাস গরানহাটি কীর্তন প্রবর্তন করেছিলেন (১৫৮৩ শ.) এখানে গৌড়চন্দ্রিকা, চৈতন্যবর্ণনা করা হত। বিভিন্ন জায়গা থেকে নানাদল এসে এখানে কীর্তনগান করেছিলেন, এতে ১০৮ একার তাল বাজানো হত এবং এটি বিলম্বিত আঙ্গিকের।
তারপর যখন মনহরসাই এল সেটিতে ৫৪ প্রকার তালের ব্যবহার দেখা যায়।
রেনিটি প্রবর্তিত হয় বর্ধমান জেলার রানিহারী পর্গনায়। এটি বিপ্রদাশ ঘোষ প্রবর্তন করেন।
এই কীর্তনে ২৬টি তালের ব্যবহার হয়। এটি অনেকটা টপ্পা গানের মতো।
মন্দারিনীও বর্ধমান জেলায় প্রবর্তিত হয়। এই কীর্তনে ৯টি তালের ব্যবহার আমরা দেখতে পায়। এই ধরাটি অনেকটা ঠুংরি গানের মতো।
মণিপুরে মহারাজা ভাগ্যচন্দ্র ‘মহা ধ্রুমেল’ তৈরী করেছিলেন। পরবর্তীকালে ‘নিতাই ধ্রুমেল’ তৈরী হয়েছিল। মার্জিত মহারাজ যুদ্ধ জয়ের পরে এটি গোবিন্দের চরণে উৎসর্গ ককরেছিলেন। (১৭৩৫শ.)
‘গৌড় ধ্রুমেল’ শুরু করেন নরসিংহ মহারাজ। গম্ভিরসিংহের মৃত্যুর পর এই ধ্রুমেল করা হয় (১৭৬৫ শ.)
চন্দ্রকীর্তী মহারাজের সময় হয় “দেবী ধ্রুমেল”। দুর্গাপুজোর সময় এটি তৈরী হয়েছিল। চৈতন্য দেবের রচিত গান, নাচ ও বাজনার মিশ্রণ এখন শুধুমাত্র মণিপুরী গৌড়ীয় বৈষ্ণব ধর্মের আচার, অনুষ্ঠান প্রথা ছাড়া আর অন্য কোথাও দেখতে পাওয়া যায়না।মনিপুরী নৃত্যের পোশাকের ক্ষেত্রে কয়েকটি জিনিস আমাদের মাথায় রাখতে হয়।
যেমন -কোয়েত(মাথার সাজ), পইতে, তুলসির মালা, (উরি) সাদা চাদর (উত্তরীয়), ফাইজোম (ধুতি),
এছাড়াও, খোয়াংচেত (কোমরে বাঁধা হয়)।
মণিপুরে পুং-এর সুন্দর বর্ণনা আমরা পায়।
যেমন-
তেন তেন তাতা তাং
(চৈতন্য নিতাই দুই ভাই)
ঠিক তেমনই ১৬ নাম হল- “হরে কৃষ্ণ হরে কৃষ্ণ, কৃষ্ণ কৃষ্ণ হরে হরে, হরে রাম হরে রাম রাম রাম হরে হরে ।
গ্র ধিন, এ গ্র ধিন ধেন)
অষ্টনাম হল-
“হরে রাম হরে রাম, রাম রাম হরে হরে
(তেন তেন তেন তেন তেন তেন, তেনতা তেনতা তেনতা তা)।
কীর্তনের মধে আমরা যে গান দেখতে পাই সেখানে শ্রীচৈতন্যদেবের একটি বড়ো ভূমিকা রয়েছে।
“হরিসংকীর্তন মাঝে নাচে গোড়া নাচে। এই গানটি মণিপুরী নৃতগুররা রচনা করেছিলেন। ওঝা গোলাপি ও ওঝা নাতুম হলেন মনিপুরের বিখ্যাত সংগীতগুরু। ১৭৭৯ সালে মহারাসের কাহিনী গৃহিত হয়েছিল শ্রীমদভাগবত থেকে। মহারাসে শুধু কাহিনী নয় কিছু শ্লোকও সেখান থেকে নেওয়া হয়েছিল।
মনিপুরী রীতিনীতি অনুযায়ী যে কোন আনন্দ উৎসব যেমন হোলিতে প্রথমে গোবিন্দের চরণে আবির ছোয়ানো হয় তারপর সবাই খেলে এখানে সবাই একই পোশাক পরেন ও সম্প্রদায়ের ভেদাভেদ থাকে না।[2]
অন্যদিকে নিমাই সন্ন্যাসীর কাহিনী দেখে কেউ নিজের চোখের জল ধরে রাখতে পারেনা আগে এ সমস্ত কাহিনী বর্ণনা করা হতো ব্রজবুলি বা হিন্দি মিশিয়ে এখন চরিত্র অনুযায়ী সবটাই মনিপুরী ভাষায় গাওয়া হয় মূল বিষয়টি পুরোপুরিভাবেই শ্রী চৈতন্যচরিতামৃত থেকে পাই।
অন্যদিকে তাল হল রাস রচনার অন্যতম মুখ্য উপাদান।
যেমন- চালিতাল। যা মনিপুরীদের সমস্ত নিত্যদিনের অনুষ্ঠান এর ক্ষেত্রে ব্যবহার হয়। যেমন- একটি ছেলের জন্ম, ছয়দিন পর তার ষষ্টি পুজো, তার পইতে, তার বিয়ে, এবং তার মৃত্যু এই সমস্ত কিছুতেই কীৰ্ত্তন হয় ও সাথে চালি তাল বাজানো হয়।[3]
মণিপুরী নৃত্যের প্রথম ভঙ্গি হল চালি নৃত্য। এই চালি নৃত্যে আমরা বৃন্দাবনের রূপ বর্ণনা, রাধা-কৃষ্ণের রূপ বর্ণনা, শ্রীচৈতন্য দেবের রূপ বর্ণনা ইত্যাদি দেখি।
এছাড়া রাসলীলা শেষ হয় আরতি দিয়ে। তাতে যে গান ব্যবহৃত হয় তা চালী তালের।
এটি আট মাত্রার তাল। তিন তালি ও একটি খালি।
“জয় যুগল কিশোর আরতি করি গাবত ব্রজ নারী
এটি চালি তালের একটি বিখাত গান যা কৃষ্ণদাস ঠাকুর রচনা করেছিলেন। রাসের যুগল আরতীর সময় এই গান গাওয়া হয়। মণিপুরে রাস শুরু হয়েছিল ১৭৭৯ এবং শেষ দিবা রাসনৃত্য তৈরী হয়েছিল ১৯৪০ সালে। এই দিবাবাস তৈরী হয়েছিলো চূড়াচাদ মহারাজার সময়ে।
বৈষ্ণব যুগীয় নৃত্যের মূল বিষয় হল বৈষ্ণব দর্শন ও অন্তরের ভক্তি নৃত্যের মাধমে গোবিন্দের সেবায় উৎসর্গ করা। সেই নৃত্যের মধ্যে কোনো বিনোদন বা দর্শককে মুগ্ধ করর চিন্তা থাকেনা সবটাই গোবিন্দজীর প্রতি নৃতের মাধ্যমে ভক্তিকে সেবারূপে তুলে ধরা হয়।
মনিপুরে নৃত্যের এই ভাবধারা কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরকে আকৃষ্ট করেছিলেন রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের যে গান সেই গানের কথার ভাবের সাথে মণিপুরী নৃত্যের ভাবধারা তিনি অনেকখানি মেলাতে পেরেছিলেন।[4] এবং কবিগুরু লক্ষ্য করেছিলেন অন্যান্য নাচের মত মনিপুরী নাচ বিনোদনের নাচ নয় তা সম্পূর্ণভাবেই আত্ম নিবেদনের ভাবধারার উপর তৈরি।
অন্যদিকে নববিধা ভক্তি হল মনিপুরী নাচের খুব বড় বিষয়। মনিপুরী বৈষ্ণব শাস্ত্রে এর নটি বিধান আছে।
যথা- শ্রবণ কীর্তন, স্মরণ, অর্চন, পদসেবন, দাস, সখা, বন্দনা ও আত্মনিবেদন। এই বিষয়কে কেন্দ্র করে মনিপুরী নাচ করে উঠেছে ইহা নটসংকীর্তন ও দেখা যায়।
সবশেষে যদি আমরা যদি শান্তিনিকেতনের নৃতপ্রসঙ্গে আসি তাহলেও দেখতে পাবো সে কবিগুরু সিলেটে মণিপুরী রাসনৃত্য উপভোগ করেন এবং সেই সময় ওনার মণিপুরী নৃত্যশৈলীর প্রতি তীব্র অনুরাগের সৃষ্টি হয় যার ফলে 1920 সাল থেকে শান্তিনিকেতনে মনিপুরী নৃত্যশৈলীর অনুশীলন শুরু হয়, কবিগুরু রচিত নটির পূজা নৃত্যনাট্যটি মেয়েদের দ্বারা মনিপুরী নৃত্য আঙ্গিকে হওয়ার পর তা পূর্ণতা পায়। এই মণিপুরী নৃত্য চর্চা এখনো শান্তিনিকেতন হয়ে চলেছে।
রচনা :
অধ্যাপক ড: সুমিত বসু ।
মণিপুরীনৃত্য।সঙ্গীতভবন।
শান্তিনিকেতন, বিশ্বভারতী ।
[1] https://irabotee.com/minipuridance/
[2] https://bn.wikipedia.org/wiki/মণিপুরী_বৈষ্ণববাদ
[3] https://m.somewhereinblog.net/mobile/blog/kungothangblog/29266213
[4] https://www.prothomalo.com/onnoalo/মণিপুরি-শিল্প-সংস্কৃতির-প্রসার-এবং-রবীন্দ্রনাথ